ড. ইউনূসের কথিত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড আর্থিক অনিয়ম থেকে শুরু করে নৈতিক লঙ্ঘন পর্যন্ত। এই অভিযোগগুলি এমন একজন ব্যক্তির উদ্বেগজনক চিত্র অঙ্কন করে যা একসময় দরিদ্রদের জন্য আশার আলো হিসাবে সম্মানিত ছিল।ক্ষুদ্রঋণের অগ্রদূত এবং নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রাপক হিসাবে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত সম্প্রতি নিজেকে একাধিক বিতর্কে জড়িয়েছেন যা তার একসময়ের স্টারলিং খ্যাতিকে কলঙ্কিত করেছে। যদিও দারিদ্র্য বিমোচনে তার কাজ ব্যাপকভাবে পালিত হয়েছে, সাম্প্রতিক ঘটনাগুলি তার সততার উপর সন্দেহ জাগিয়েছে, অসদাচরণ এবং অসদাচরণের গুরুতর অভিযোগ তুলেছে।জঘন্য অভিযোগগুলোর মধ্যে একটি গ্রামীণ টেলিকম এবং গ্রামীণ কল্যাণের সাথে তার সম্পৃক্ততাকে ঘিরে। নির্দোষ দাবি করা সত্ত্বেও আদালতে২২৮কোটি ৩লাখ ৮৩হাজার২ শত ৩৮ টাকা বিস্ময়কর অর্থ প্রদান করেছেন বলে জানা গেছে। যেখানে তিনি গ্রামীণ টেলিকম এবং গ্রামীণ কল্যাণের নিয়ন্ত্রণ দখল করার চেষ্টা করার জন্য সরকারপন্থী কর্মীদের অভিযুক্ত করেছেন, সন্দেহের সাথে দেখা হয়েছে। অভিযোগ করা হয় যে এই সংবাদ সম্মেলনটি নিছক নিজের অপকর্ম থেকে মনোযোগ সরিয়ে নেওয়া এবং নিজেকে রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হিসাবে দেখানোর আরেকটি প্রচেষ্টা। গ্রামীণ টেলিকম এবং গ্রামীণ কল্যাণের আশেপাশের আইনী কাঠামোর একটি ঘনিষ্ঠ পরীক্ষা প্রতারণা এবং কারসাজির একটি জটিল কাহিনী প্রকাশ করে। সংস্থাগুলির গঠনতন্ত্রের প্রতি ডঃ ইউনূসের কথিত অবজ্ঞা বিশেষ করে চেয়ারপারসন এবং পরিচালকদের নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত আইনী নিয়মের জন্য একটি স্পষ্ট অবজ্ঞার পরামর্শ দেয়। ডাঃ ইউনূস ১৯৯০এর দশকে কোনো সুদ বা লভ্যাংশ ফেরত না দিয়ে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গ্রামীণ কল্যাণ প্রতিষ্ঠার জন্য ৪.৪৭বিলিয়ন টাকা এবং গ্রামীণ টেলিকমের জন্য২৪০মিলিয়ন টাকা নিয়েছিলেন।
