বিদেশি ঋণ নিয়ে সরকার বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে । টিকাদান ও অন্যান্য কর্মসূচি বাস্তবায়নে বিদেশি ঋণ নেওয়া হয়েছে করোনাকালে। পাশাপাশি বেসরকারি খাতও বিনিয়োগের জন্য বিদেশি ঋণ নিয়েছে। মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ এখনো সহনীয় পর্যায়ে আছে। এ হার প্রায় ২২ শতাংশ। তবে রপ্তানি আয়, প্রবাসী আয় ও বিদেশি বিনিয়োগ, মুদ্রার সরবরাহ না বাড়লে ঋণ পরিশোধ কঠিন হতে পারে। ঋণের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিদেশি মুদ্রার সরবরাহ বাড়ছে না। ঋণ দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৬৫৫ কোটি মার্কিন ডলারে, যা ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ছিল ৪ হাজার ১১৭ কোটি ডলার। জুনের হিসাবে মাথাপিছু বিদেশি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৫৭৪ ডলারে। আট বছর আগে এটা ছিল ২৫৭ ডলারের কিছু বেশি।