আধুনিক যুগে রূপচর্চায় স্কিন আইসিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিউটি ট্রিটমেন্ট। বিউটিশিয়ানরা এটি স্পা ও স্কিন ট্রিটমেন্ট হিসেবে বহুকাল আগে থেকেই ব্যবহার করে আসছেন। সৌন্দর্য ও রূপচর্চায় কোরিয়ান আর জাপানিদের খ্যতি বিশ্বজুড়ে। এই কোরিয়ান ও জাপানিরা তাদের রূপচর্চায় সে আদি কাল থেকেই বরফ ব্যবহার করে আসছেন। বরফ ত্বকের জন্য মারাত্মক উপকারী একটি প্রাকৃতিক উপাদান। বরফ-ত্বক টোনিং করতে বেশ কার্যকর একটা উপদান।
- বলিরেখা পড়া রোধ করে।
- ব্রন ও ব্রনের দাগ দূরীকরণে সাহায্য করে।
- ত্বকে ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়।
জাপানী এবং কোরীয়রা তাদের রূপ চর্চায় বরফ ব্যবহার করতেন বরফ আইস কিউব করে। তাই আমরা আপনাদের ত্বকের জন্য উপযোগী কতগুলো আইস কিউব রেসিপি তুলে ধরলামঃ
# এলোভেরা জেলের আইস কিউবঃ
১/২ কাপ এলোভেরা জেল আইস ট্রেতে নিয়ে ফ্রিজে ২ ঘণ্টা রেখে দিন। এরপর এটি মুখ ও ঘাড়ে ধীরে ধীরে ম্যাসাজ করে লাগান। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন আপনার ত্বক ন্যাচারালি গ্লেজ দিচ্ছে।
কাঁচা দুধ ও লেবুর রসের আইস কিউবঃ
কাঁচা দুধ ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে আইস ট্রেতে নিয়ে ফ্রিজে ২ ঘণ্টা রেখে দিন। তারপর কিউব তৈরি হলে ত্বকে ম্যাসাজ করা শুরু করুন। দুধে থাকা ল্যাকটিক এসিড ত্বকের কোলাজেন বৃদ্ধি করে এবং বলিরেখা দূর করে। আর লেবুর রস ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। এলোভেরা জেলের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লামেটরী উপাদান রোদে পোড়া দাগ, ত্বকের জ্বালা পোড়া দূর করতে সাহায্য করবে।
মধুর আইস কিউবঃ
১ টেবিল চামচ শশার সাথে ৩ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে বরফের ট্রেতে ঢেলে রাখুন। তারপর বরফ হয়ে গেলে এটি মুখ ও ঘাড়ে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করে লাগান। তারপর ত্বক ধুয়ে ফেলুন। ত্বক পরিষ্কার রাখতে এটি বেশ কার্যকরী।
গ্রিন টির কিউব তৈরিঃ
একটি কাপে এক কাপ গ্রিন টি বানিয়ে টা বরফ ট্রেতে ঢেলে দিন। বরফ হওয়ার পর তা চোখের নিচে নিয়ে ম্যাসাজ করুন। এটি চোখের নিচে কালো দাগ দূরীকরণে বেশ কার্যকর। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার সাথে সাথে চোখের ফোলাভাব দূর করে চোখকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
নিম পাতা ও হলুদের গুঁড়োঃ
২ টেবিল চামচ নিম পাতার সাথে ১/২ কাপ পানি মিশাই। এর সাথে এক চিমটি হলুদের গুঁড়ো দিয়ে নিন। তারপর ফ্রিজে ২-৩ ঘণ্টা রে