এয়ারকন্ডিশন বিলাসতা নয় এটি এখন জনজীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে সীমাহীন গরমে ।গরমে এসি কেনার ঝোঁক প্রবলভাবে বেড়েছে। ১ টন, ১.৫ টন কিংবা ২ টনের এসি কেনেন অনেকেই। গরম পড়ায় এসি কিনতে গিয়ে ইদানীং ইনভার্টার এসি এবং নন-ইনভার্টার এসির কথা শোনা যাচ্ছে। ইনভার্টার এসির কম্প্রেসর মোটরটি তার গতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। একবার ঘর ঠান্ডা কিংবা উষ্ণ হলে ইনভার্টার প্রযুক্তির এয়ার কন্ডিশনার মেশিন শক্তি সঞ্চয় করতে থাকে।প্রয়োজন অনুযায়ী তাপমাত্রা বজায় রাখতে মোটরের গতিও কমিয়ে দেয়।এক ইউনিটে পৌঁছানোর আগেই ইনভার্টার এসি গ্রিড থেকে ডিসি পাওয়ারকে এসিতে রূপান্তরিত করে।একদিকে যেমন মেশিনের দক্ষতা বৃদ্ধি পায় তেমনই সাম গ্রিকভাবে এই প্রক্রিয়া বিদ্যুতের বিলও কম করতে সাহায্য করে।নন-ইনভার্টার এসির কম্প্রেসর নির্দিষ্ট গতি মেনে চলে। কম্প্রেসর চালু থাকলে ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা কমতেই থাকবে। ঘর বেশ ঠান্ডা হয়ে গেলে কম্প্রেসর বন্ধ হয়ে যায়। ফের ঘর গরম হলে সেটি ফের চালু করে দেয়।বিদ্যুতের খরচ বেশি হতে পারে।এয়ারকন্ডিশন কিনতে গেলে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত। তবে ইনভার্টার এসির পার্টসের দাম নন-ইনভার্টার এসির চেয়ে একটু বেশি।